ভুলতে পারিনি আজও তোমায়।
Pages - Menu
Latest News
Showing posts with label ভালবাসার গল্প. Show all posts
Showing posts with label ভালবাসার গল্প. Show all posts
Monday, November 27, 2017
Tuesday, August 1, 2017
Saturday, October 17, 2015
প্লিজ বন্ধুরা একবার পড়ে দেখ
ছোট্ট একটি গ্রামে এক মেয়ে বাস করতো। মেয়েটি দেখতে শুনতে যেমন ভাল ছিল
তেমনিই ছিল বেশ সুন্দরী। তবে মেয়েটির একটিই সমস্যা ছিল সে তার দুটি চোখে
দেখতে পেতো না। অন্ধ ছিল। একদিন এক ছেলে
মেয়েটিকে দেখে খুব পছন্দ করল। ছেলেটি ঐ মেয়েটিকে তার ভালবাসার কথাটি বলল।
মেয়েটি প্রথমে ছেলেটিকে মনে না নিলেও একসময় সে তার প্রেমে সাড়া দেয়।
এভাবেই চলতে থাকে তাদের প্রেম। ছেলেটি খুব খুব ভালবাসতো মেয়েটিকে। সব সময়
তার খোজ খবর নিতো তাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গাতে ঘুরতে যেতো। মেয়েটিকে ঔষুধ
কিনে এনে দিত যাতে করে সে তার চোখের আলো ফিরে পায়। কিন্তু তাতে কিছুই
হয়না। তাই ছেলেটি একজন বড় ডাক্তারের সরাপর্ন হল। ডাক্তার বলল মেয়েটির
চোখ দুটি সম্পূর্নই নষ্ট হয়ে গেছে তাই খুব দ্রুত তাকে নতুন দুটি চোখ দিয়ে
যদি অপরাশেন করা হয় তবে হয়তো সে আবার আগের মতো দেখতে পারবে। যদি
তারাতারি অপারেশন না করে তবে সে আর কখনও দেখতে পাবে না। ছেলেটি খুব
দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলো। দিন রাত সৃষ্টিকর্তার কাছে তার ভালবাসার মানুষটির
সুস্থের জন্য প্রার্থনা করত। একদিন মেয়েটিকে সে জিজ্ঞেস করল ....আচ্ছা যদি
কখনও তুমি তোমার চোখের আলো ফিরে পাও তবে কি আমাকে ভুলে যাবে? আমাকে কি
ছেড়ে চলে যাবে? মেয়েটি একটি হাসি দিয়ে বলে .....আমি তোমাকে
Thursday, October 15, 2015
★একটি বাসর রাত★ পুরো লেখাটা না পড়ে মন্তব্য করবেন না,,,,
★একটি বাসর রাত★
পুরো লেখাটা না পড়ে মন্তব্য করবেন না,,,,
আজ পারভেজ ও মিম এর বাসর রাত।
পারিবারিক ভাবেই তাদের বিয়ে হয়েছে। মিম শিক্ষিত মেয়ে এবং পারভেজ পড়ালেখা শেষ
করে নিজেদের পারিবারিক ব্যবসা দেখাশুনা করে।
.
.
রাত ১২:৩০
পারভেজ বাসর ঘরে আসলো সবাই কে বিদায় জানিয়ে। মিম খাট থেকে
নেমে পারভেজ এর পা ছুয়ে সালাম করলো। পারভেজ মিম কে উঠিয়ে খাটের উপর বসাল।পারভেজ মিম কে বলল "আজ আমাদের বাসর রাত। সবার মতই আমাদের
জীবনেও বহু প্রতিক্ষিত রাত এই রাত।
!
""""
"""
আজ এই শুভক্ষনে আমি তোমাকে কিছু কথা বলতে চাই আশা করি মনযোগী
হয়ে শুনবে।
.
.
কাল কেও তুমি শুধু একটা মেয়ে ছিলে। আজকে তুমি কারো স্ত্রী, কারো সংসারের বউ। কারো ভাবি, কারো
জা,কারো চাঁচি, কারো মামী।আজ থেকে তোমার অনেক দায়িত্য বেড়ে গেছে। যেহেতু আমরা পরিবারের
কথা মত বিয়ে করেছি তাই হয়তো একে অপরকে জানার সময় কম পেয়েছি।
তবুও কিছু কথা
.
.
আজ থেকে তুমি আমার স্ত্রী এবং আমি তোমার স্বামী। যেহেতু আমাকে
তোমার বর হিসেবে মেনে নিয়েছি তাই মনে করছি আমাকে তোমার যোগ্য মনে করেছ।আর আমাকে যদি তোমার যোগ্য
করে কেউ গড়ে তোলে তারা হল আমার আব্বু আম্মু।
আশা করি তুমি তাদের কে সম্মান দিয়ে চলবে।তাদের কে নিজের আব্বু আম্মু
মনে করবে।
ভালবাসার গল্প
সকালের নাস্তার টেবিলে ইরা কে কেমন যেন গম্ভীর
দেখলাম । আমি নাস্তা করছিলাম । ও চুপচাপ বসে ছিল ।
কিছু খাচ্ছিল না । বললাম
-কি ব্যাপার খাচ্ছ না কেন ?
-এখন খেতে ইচ্ছা করছে না ।
-এখন করছে না মানে কি ? অফিসে যাবে না ?
-আজকে ভাবছি অফিসে যাবো না ।
-কেন ? শরীর ভাল আছে তো ? জ্বর আসেনি তো ?
আমি ইরার কপালে হাত দিলাম ।
-না তেমন কিছুই হয়নি । এমনি ইচ্ছা করছে না ।
আমি নাসতা খেয়ে উঠতে যাবো এমন সময় দেখলাম ইরা
আমার হাত ধরে বসাল । বলল
-কাল রাতে ঘটনার জন্য আমি সরি । খুব বেশি সরি ।
-না ঠিক আছে । কিন্তু ঠিক বুঝতে পারলাম না তুমি
এমনটা কেন করলে ?
ইরা বলল
-তুমি জয়িতার সাথে কথা বলছিলে এটা আমার একদম
সহ্য হচ্ছিল না । বারবার মনে হচ্ছিল আমার কাছ থেকে
কি যেন হারিয়ে যাচ্ছে । মনে হচ্ছিল আমার কিছু একটা
অন্য কেউ নিয়ে যাচ্ছে ।
বলতে বলতে ইরা বাচ্চা মেয়েদের মত কেঁদে ফেলল ।
চেয়ার থেকে উঠে ওকে জড়িয়ে ধরলাম । বললাম
-বোকা মেয়ে ! আমি তোমার হাজবেন্ড ! তোমার কাছ
থেকে কে আমাকে নিয়ে যাবে বল ?
ইরা আমাকে আর একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরল । যেন আমি
কোথাও হারিয়ে যাচ্ছি । ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-কিন্তু জতিয়াকে তো তুমি ভালবাসতে ।
-বাসতাম । ও তো আমার পাস্ট । আর তুমি আমার
প্রেজেন্ট আর ফিউচার । তুমি কেন ওর সাথে নিজেকে
তুলনা করছো ?
-আমি জানি না । তুমি আর ওর সাথে কথা বলবা না ।
-আচ্ছা বাবা বলবো না । আর জয়িতা অল্প কয়েক দিনের
জন্য এসেছে । ও চলে যাবে । কেবল ভার্সিটির
রিইউনিয়নের জন্য এসেছিল । আমি এবার অফিসে যাই ?
-আচ্ছা ।
দেখলাম । আমি নাস্তা করছিলাম । ও চুপচাপ বসে ছিল ।
কিছু খাচ্ছিল না । বললাম
-কি ব্যাপার খাচ্ছ না কেন ?
-এখন খেতে ইচ্ছা করছে না ।
-এখন করছে না মানে কি ? অফিসে যাবে না ?
-আজকে ভাবছি অফিসে যাবো না ।
-কেন ? শরীর ভাল আছে তো ? জ্বর আসেনি তো ?
আমি ইরার কপালে হাত দিলাম ।
-না তেমন কিছুই হয়নি । এমনি ইচ্ছা করছে না ।
আমি নাসতা খেয়ে উঠতে যাবো এমন সময় দেখলাম ইরা
আমার হাত ধরে বসাল । বলল
-কাল রাতে ঘটনার জন্য আমি সরি । খুব বেশি সরি ।
-না ঠিক আছে । কিন্তু ঠিক বুঝতে পারলাম না তুমি
এমনটা কেন করলে ?
ইরা বলল
-তুমি জয়িতার সাথে কথা বলছিলে এটা আমার একদম
সহ্য হচ্ছিল না । বারবার মনে হচ্ছিল আমার কাছ থেকে
কি যেন হারিয়ে যাচ্ছে । মনে হচ্ছিল আমার কিছু একটা
অন্য কেউ নিয়ে যাচ্ছে ।
বলতে বলতে ইরা বাচ্চা মেয়েদের মত কেঁদে ফেলল ।
চেয়ার থেকে উঠে ওকে জড়িয়ে ধরলাম । বললাম
-বোকা মেয়ে ! আমি তোমার হাজবেন্ড ! তোমার কাছ
থেকে কে আমাকে নিয়ে যাবে বল ?
ইরা আমাকে আর একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরল । যেন আমি
কোথাও হারিয়ে যাচ্ছি । ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-কিন্তু জতিয়াকে তো তুমি ভালবাসতে ।
-বাসতাম । ও তো আমার পাস্ট । আর তুমি আমার
প্রেজেন্ট আর ফিউচার । তুমি কেন ওর সাথে নিজেকে
তুলনা করছো ?
-আমি জানি না । তুমি আর ওর সাথে কথা বলবা না ।
-আচ্ছা বাবা বলবো না । আর জয়িতা অল্প কয়েক দিনের
জন্য এসেছে । ও চলে যাবে । কেবল ভার্সিটির
রিইউনিয়নের জন্য এসেছিল । আমি এবার অফিসে যাই ?
-আচ্ছা ।
Friday, September 11, 2015
"love story"
ছেলেটি খুবই ব্যস্ত ছিল । মেয়েটির
ফোন
রিসিভ
করার সময় তার হতো না । মেয়েটি যখন
জানতে পারল
সে সত্যিই খুব ব্যস্ত তারপর থেকে সে
ছেলেটিকে
ফোন করত না । কিন্তু প্রতিদিন
মেয়েটি
ছেলেটির ফেসবুক আইডি চেক করত ।
ছেলেটি
কিন্তু সত্যি
অনলাইনে আসত না । মেয়েটি
প্রতিদিনই
ছেলেটিকে ফেসবুকে একটা করে
ফোন
রিসিভ
করার সময় তার হতো না । মেয়েটি যখন
জানতে পারল
সে সত্যিই খুব ব্যস্ত তারপর থেকে সে
ছেলেটিকে
ফোন করত না । কিন্তু প্রতিদিন
মেয়েটি
ছেলেটির ফেসবুক আইডি চেক করত ।
ছেলেটি
কিন্তু সত্যি
অনলাইনে আসত না । মেয়েটি
প্রতিদিনই
ছেলেটিকে ফেসবুকে একটা করে
Friday, September 4, 2015
ভাঙ্গা মন
“রাতে শেয়াল ডাকে, দিনে সাপে কাটে। এই জঙ্গলে আমি আর থাকবোনা। এখানে কোনদিন ছেলে মানুষ হবেনা, জংলী হয়ে যাবে”- বলতে বলতে ব্যাগ গুছায় নীলকান্ত বাবুর বউ। নীলকান্ত মীনমীন করে বলে,
- আরও স্টাফদের ছেলেমেয়েরা তো ভার্সিটি মেডিক্যালে পড়ে। মাস্টারের ছেলেটিও স্কলারশীপ নিয়ে আমেরিকা চলে গেলো।
- তুমি থাকো এই জঙ্গলে, আমি গেলাম।
- আরও স্টাফদের ছেলেমেয়েরা তো ভার্সিটি মেডিক্যালে পড়ে। মাস্টারের ছেলেটিও স্কলারশীপ নিয়ে আমেরিকা চলে গেলো।
- তুমি থাকো এই জঙ্গলে, আমি গেলাম।
ভালোবাসার পরিমাণ
ছেলেটি প্রায় প্রতিদিনই মেয়েটির কাছে জানতে চায়ত, “তুমি আমাকে ঠিক কতটুকু ভালোবাসো?”
মেয়েটি সবসময় ছেলেটির এই প্রশ্নকে এড়িয়ে যেত, সে বলত “সময় হোক তারপর জানতে পারবে”।
এভাবেই তাদের প্রেমময় দিন যায়। মেয়েটির সময় হয় না ছেলেটিকে সে কতটুকু ভালোবাসে তা জানাতে আর ছেলেটিও অপেক্ষায় থাকে মেয়েটি একদিন তাকে তার ভালোবাসার পরিমাণ জানাবে।
মেয়েটি সবসময় ছেলেটির এই প্রশ্নকে এড়িয়ে যেত, সে বলত “সময় হোক তারপর জানতে পারবে”।
এভাবেই তাদের প্রেমময় দিন যায়। মেয়েটির সময় হয় না ছেলেটিকে সে কতটুকু ভালোবাসে তা জানাতে আর ছেলেটিও অপেক্ষায় থাকে মেয়েটি একদিন তাকে তার ভালোবাসার পরিমাণ জানাবে।
মেয়েটি ছেলেটির কথায় মনে মনে হাসে। ভাবে “ভালোবাসা কি কভু পরিমাপ করা যায়!
দেখছিস... কতটা ভালো আছি... ? কত ভালো ভাবে দিন কেটে যাচ্ছে... আমার...
>ছেলেটা জিজ্ঞেস করেছিলো মেয়েটাকে-
>কেমন আছিস...?
>উত্তরে মেয়েটা বলেছিলো-
>> এলো চুলে আর লেপ্টানো কাজলের কালিতে যখন ঢুলুঢুলু চোখ খুলতে চাই
ঠিক তার আগেই বিছানা হাতড়ে মোবাইলটা খুঁজে নেই যেন চোখ খুলেই হাতে মোবাইলটা থাকে...
এরপর জমানো কিছু মুঠোবার্তার শব্দে শুকনো ঠোঁট
>কেমন আছিস...?
>উত্তরে মেয়েটা বলেছিলো-
>> এলো চুলে আর লেপ্টানো কাজলের কালিতে যখন ঢুলুঢুলু চোখ খুলতে চাই
ঠিক তার আগেই বিছানা হাতড়ে মোবাইলটা খুঁজে নেই যেন চোখ খুলেই হাতে মোবাইলটা থাকে...
এরপর জমানো কিছু মুঠোবার্তার শব্দে শুকনো ঠোঁট
ভালবাসি তোকে
আবির, শোন তোর সাথে কিছু কথা ছিল, রিপার পিছু ডাক। আবির থামলো, কি বলবি তাড়াতাড়ি বল, আমার কাজ আছে, মাঠে যেতে হবে ওরা আমার জন্য অপেক্ষা করছে, যা বলার তাড়াতাড়ি বল। রিপা, মনে হচ্ছে তুই অনেক ব্যস্ত, যা মাঠে যা বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দে, না আমার কিছুই বলার নেই।
রিপার মন খারপ আবির কে কি যেন বলতে গিয়েও থেমে গেলো তাই।আবির ও রিপা একই ফ্লাটের দুজন, একই কলেজের ছাত্র ছাত্রী । দুজন দুজনের বাসাতে যায় আড্ডা দেয় । পড়াশুনা থেকে শুরু করে কোচিং সব একই সাথে করে। ওরা দুজন দুজনের ভাল বন্ধু। ছোট বেলা থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত ওদের মাঝে গড়ে উঠেছে ভাল এক সম্পর্ক যা বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশী। রিপার অনেক ভাললাগতে থাকে আবির কে, আবিরের ও একটু একটু , আর এই ভাল লাগা থেকেই ভালবাসার জন্ম রিপার হৃদয়ে। অনেক দিন যাবৎ বলবে বলবে ভাবছে রিপার সেই ভালবাসার কথা, কিন্তু ভয়ে ভয়ে আর বলা হয়ে উঠেনা।
রিপার মন খারপ আবির কে কি যেন বলতে গিয়েও থেমে গেলো তাই।আবির ও রিপা একই ফ্লাটের দুজন, একই কলেজের ছাত্র ছাত্রী । দুজন দুজনের বাসাতে যায় আড্ডা দেয় । পড়াশুনা থেকে শুরু করে কোচিং সব একই সাথে করে। ওরা দুজন দুজনের ভাল বন্ধু। ছোট বেলা থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত ওদের মাঝে গড়ে উঠেছে ভাল এক সম্পর্ক যা বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশী। রিপার অনেক ভাললাগতে থাকে আবির কে, আবিরের ও একটু একটু , আর এই ভাল লাগা থেকেই ভালবাসার জন্ম রিপার হৃদয়ে। অনেক দিন যাবৎ বলবে বলবে ভাবছে রিপার সেই ভালবাসার কথা, কিন্তু ভয়ে ভয়ে আর বলা হয়ে উঠেনা।
একটি অসমাপ্ত প্রেমের গল্প
দূরে থাকতেই বাসটা দেখতে পেলাম । এই বাসটা ধরতেই হবে। নইলে মিস হয়ে যাবে ইন্টারভিউ । অবশ্য ইন্টারভিউ বোর্ডে গিয়ে আজ কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না । অন্তত এই পোষাকে তো নয়ই। আর দশটা ফিটফাট ছেলের সামনে আমার এই কাক ভেজা চেহারা নিশ্চয় দর্শনীয় কিছু হবে। এই বৃষ্টিতে ছাতা ছাড়া বের হওয়া ঠিক হয়নি । হাজার চেষ্টাতেও ছাতা খুজে পেলাম না । বাসার একমাত্র ছাতাটা নিয়ে ছোটবোনটা স্কুলে চলে গেছে। ভাইয়াও কাক ভেজা হয়ে গেছে অফিসে। আমাদের বাসায় আরও দুটো ছাতা ছিল –আমি হারিয়ে ফেলেছি গত সপ্তাহে। বৃষ্টি থেমে গেলে আর ছাতার কথা মনে থাকেনা আমার।
ভেবেছিলাম একজন যাত্রীদেখে বাসটা থামবেনা ,কিন্তু বাস থামল
ভেবেছিলাম একজন যাত্রীদেখে বাসটা থামবেনা ,কিন্তু বাস থামল
Subscribe to:
Posts (Atom)