Sunday, November 9, 2014

কোন চাকরি পরীক্ষার জন্য কোন বই পড়বেন এবং কিভাবে পড়বেন ...

প্রায় সব চাকরিতেই পেরোতে হয় নিয়োগ পরীক্ষার বাধা। কোন পরীক্ষার জন্য কোন বই পড়তে হবে, জানা থাকলে প্রস্তুতিটা সহজ হয়। গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়োগ পরীক্ষার সহায়ক বইয়ের খোঁজখবর দিতেই আজকের এই পোস্ট
স্বপ্ন যখন বিসিএস
-----------------------
যিনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিসিএসের জন্য তার আগাগোড়া জেনে নেয়া উচিত সিলেবাসে কী কী আছে এবং কোন কোন বিষয়ে তার দুর্বলতা আছে। এরপর সেই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য সে বিষয়ের ওপর নজর দিন। এক এক করে প্রতিটি বিষয় শেষ করুন।

সুস্থ থাকার জন্য অর্থাৎ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কিছু টিপস ও পরামর্শ

✯ ‘খালি পেটে জল, আর ভরা পেটে ফল।’ প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার আগে চার গ্লাস পানি পান করুন। দাঁত ব্রাশের পর ৪৫ মিনিট পর্যন্ত কিছুই খাবেন না। এর পর স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়া করুন। দেখবেন শীতকালটা শরীরের জন্য ভালো কাটবে। এমনিতেই প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা শরীরের জন্য খুব উপকারী।
✯ চীনারা খাবারের সঙ্গে কিন্তু ঠাণ্ডা পানির বদলে গরম চা পান করে। খাওয়ার পরপরই ঠাণ্ডা পানি তৈলাক্ত খাদ্যকে কঠিন করে তোলে, পরিপাকক্রিয়াকেও করে তোলে ধীর।
✯ প্রতিদিন রাত্রে ঘুমতে যাওয়ার আগে যদি কষ্ট করে একটু সাবান বা ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে পারেন আর তার সাথে প্রতিদিন ৩থেকে ৪ লিটার পানি পান করতে পারেন এবং নিয়মিত মল ত্যাগের মাধ্যমে পাকস্থলীই পরিষ্কার রাখুন। তাহলে ব্রন নামক এই কুৎসিত রোগটি আপনার ১০০ গজ এর ভিতরে আসতে পারবে না।
মোটা মানুষ পানি খেলেও আরো মোটা হবে। এইটা ভুল । পানি খাওয়া কমিয়ে দিলে আপনার ওজন কমবে না। বরং যারা ওজন কমাতে চান, তাদের উচিত পর্যাপ্ত পানি পান করা। পানি খাওয়া কমিয়ে দিলে বরং আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। কারন, শরীরে পানির অভাব দেখা গেলে, তা আমাদের বিপাক প্রক্রিয়ার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে।
✯ খাওয়ায় অরুচি ও ক্ষুধা মন্দা হলে ১-৩ গ্রাম আদা খোসা ছাড়িয়ে মিহি করে কুচিয়ে নিন
এবং তার সাথে লবন এবং কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন একবার করে ৭-৮ দিন খান।
✯ হাসতে গিয়েও হাসতে পারছেন না?

একটি শিক্ষামূলক রূপক গল্প ... পড়ে দেখুন ভালো লাগবে ...


 ছোট বাচ্চাদের শুনানোর জন্য সুন্দর একটা গল্প ...

একটা পুকুরে বড়ো বড়ো তিনটি মাছ বাস করত। মাছগুলো দেখতে যেমন সুন্দর ছিল তেমনি ছিল ব্যতিক্রমধর্মী এবং আকর্ষণীয়। যে কারো নজরে পড়লেই তাদের ব্যাপারে কৌতূহল সৃষ্টি না হয়ে পারত না। একদিন এক মাছ শিকারী ওই পুকুরের পাড় দিয়ে যাচ্ছিল। মাছ শিকারীকে জেলেও বলা হয়। জেলে বলে কথা। তার নজরে তো না পড়ে পারেই না। জেলে এতো সুন্দর মাছ সহসা দেখেনি। কিছু সময় দাঁড়িয়ে থেকে মাছগুলোকে ভালোভাবে দেখল। কেমন যেন মোটাসোটা মাছগুলো আর দেখতে তো সুন্দরের কোনো কমতি নেই। মাছ তিনটির ভাগ্য ভালো যে জেলে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে বের হয় নি, তাই তার কাছে জাল বা টেটা কিংবা বর্শিটর্শি গোছের কোনো সরঞ্জামই ছিল না। মাছ শিকারী তাই বলল: আজ নয় পরে একদিন জালটাল নিয়ে এসে মাছগুলোকে ধরব। এই বলে জেলে চলে গেল।

Friday, November 7, 2014

ভাল সামারি লেখার টুকিটাকি.

সামারি কী?
নিজের ভাষায় কোন একটি প্যাসেজের সারসংক্ষেপন তৈরি করাই হলো সামারি।
প্যাসেজের সামারি লেখার আগে যা করা উচিত:
১. প্যাসেজটি ভাল করে অর্থাৎ সতর্কতার সাথে পড়তে হবে।
২. প্যাসেজের মূল শব্দ বা প্রধান প্রধান বক্তব্যগুলো আন্ডারলাইন করতে হবে।
৩. সামারির সম্ভাব্য একটি সংক্ষিপ্ত রূপ কল্পনা করতে হবে।
লেখার মুহূর্তে যা করা উচিত:
১. নিজস্ব শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করতে হবে।
২. সহজ ও বোধ্যগম্য শব্দ ও ভাষা প্রয়োগ করতে হবে।
৩. বাক্যে থার্ড পার্সন অর্থাৎ (He, She, One) ব্যবহার করতে হবে।
৪. প্যাসেজের কোন উদাহরণ বা উদ্ধুতি লেখা যাবে না।
৫. প্যাসেজে তথ্যের যে ধারাবাহিকতা আছে তা সামারিতেও বজায় রাখতে হবে। অর্থাৎ পরের তথ্য আগে বা আগের তথ্য পরে লেখা যাবে না।
৬. সামারির সুনির্দিষ্ট কোন দৈর্ঘ্য নেই। তবে…
৭. সামারি হতে হবে সংক্ষিপ্ত এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় তথ্য সমৃদ্ধ।

Thursday, October 30, 2014

ব্রণ সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান ... মেগা পোস্ট

 [ব্রণ হওয়ার কারণ বিশ্লেষণ , প্রতিরোধের উপায়ও দাগ দূর করার উপায় ... ব্রণ সমস্যার যাবতিয় হারবাল ও আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
আয়নায় নিজের সুন্দর মুখ দেখতে কে না ভালোবাসে। আর সে মুখ যদি হয় ব্রণমুক্ত, তবে তো কথাই নেই। ব্রণের বিড়ম্বনায় পড়েননি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশেষ করে তরুণ- তরুণীরা ব্রণের উৎপাতে বেশি ভোগেন।
এই ব্রণ মূলত টিনএজারদের সমস্যা। এ বয়সে যখন মুখের সৌন্দর্যের প্রতি সবাই আকর্ষণবোধ ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ঠিক সে বয়সেই মুখে এই বিশ্রী গোটাগুলো দেখা দেয়, যা তাদের অন্যতম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ত্বকে ব্রণ ও ব্রণের দাগের ফলে আমাদের শুধু সৌন্দর্যহানীই ঘটে না। সেই সঙ্গে ‍আত্মবিশ্বাসও কমে যায়।

ব্রণ হওয়ার কারণ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
বংশগত প্রভাব একটি অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ কারণ। স্বাভাবিকভাবেই লোমের গোড়ায় একটি ব্যাকটেরিয়া থাকে, যার নাম প্রোপাওনি ব্যাকটেরিয়াম একনি। বয়ঃসন্ধিকালে এড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে সেবাসিয়াস গ্রন্হি থেকে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই সেবাম থেকে ফ্রি ফ্যাটি এসিড তৈরি করে লোমের গোড়ার উপস্হিত ব্যাকটেরিয়া। ফলে লোমের গোড়ায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এই ফ্যাটি এসিডের প্রভাবে। এর পাশাপাশি জমা হয় লোমের গোড়ায় কেরাটিন নামক পদার্থ। ফলে সেবাসিয়াস গ্রন্থিপথ বন্ধ হতে থাকে এই কেরাটিন, লিপিড আর মেলানিন পদার্থ দিয়ে, যা ব্লাক হেড বা ‘হোয়াইট হেড’ হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে।
ব্রণ হওয়ার জন্য যে খাবার বা খাদ্যাভাস দায়ি
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
ভুল খাদ্যাভাস, অনিয়মিত আহার গ্রহণ, অনুপযোগী খাবার, অত্যধিক শর্করা, অত্যধিক চর্বিযুক্ত খাবার ইত্যাদির জন্য ব্রণ দেখা দিতে পারে।
1. অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনও ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ। অত্যধিক চা কফি অ্যালকোহল পান, তামাক সেবন ইত্যাদিও এর কারণ।
2. আবার বয়ঃসন্ধিক্ষণে রাত জেগে পড়াশোনা ও বসে থাকার ফলে বদহজম সৃষ্টি হওয়া, সাধারণ দুর্বলতা ও দুশ্চিন্তা থেকেও ব্রণ হতে পারে।
দিনে ৮-১০ গ্লাস পর্যন্ত পানি এবং তেল-ঝাল-মসলাবিহীন খাবার খাওয়া উচিত।
3. অত্যধিক গুরুপাক খাবার এড়িয়ে চলা ভালো।
4. চিনি ছাড়া লেবুর পানি, তাজা ফলের রস, আপেল, নাশপাতি, আঙুর, আনারস খেতে পারলে ভালো হয়।
5. কাঁচা সবজি অঙ্কুরিত ছোলা, ডাল, কাঁচা বাদাম, যব ও লাল চাল খুবই উত্তম।
6. অধিক শর্করা, অধিক মিষ্টি, অধিক চর্বি সবই পরিহার করা উচিত।
7. কিছু কিছু খাবার ব্রণের সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়। যেমন—ডুবো তেলে ভাজা খাবার, কোমল পানীয়, সংরক্ষিত খাবার। কড়া চা ও কফি, গুরুপাক খাবার ইত্যাদি।
8. দেখা যায়, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি৬ ব্যবহারে ব্রণ দূর হয়।
9. যেকোনোভাবেই হোক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা প্রয়োজন।
10. চিকিৎসক এবং ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রণ হলে ত্বকের যত্ন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন। মুখের ত্বকের যত্ন হলো প্রথমে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
11. তা ছাড়া শসার রস, গাজরের রস মুখে ব্যবহার করলে উপকর পাওয়া যাবে।
12. অত্যধিক গুরুপাক খাবার না খাওয়া, অধিক রাত না জাগা, শরীরে ধুলাবালি, ঘাম জমতে না দেওয়া, অ্যাসিডিটি হতে না দেওয়া উচিত। মাঝেমধ্যে গরম জলের ভাপ নিলে ভালো হয়।
13. ব্রণ সারাতে খনিজ লবণের মধ্যে জিঙ্ক, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি৬ ভালো কাজ করে। এ জন্য খেতে হবে শস্যজাতীয় খাবার, মাছ, গরুর কলিজা, মসুর ডাল, বরবটি, রাজমা, পনির, গরুর দুধ, কর্নফ্লেকস, ডিম, তেল, মুলাজাতীয় সবজি, তৈলবীজ, বাদাম, সবুজ সবজি ইত্যাদি।
অন্য যে সকল কারণে প্রাপ্ত বয়স্কদের ব্রণ দেখা দিতে পারে:
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
*বংশগত কারণে
* জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্রণের চিকিৎসায় খুব কার্যকরী।তাই হঠাৎ পিল গ্রহন বন্ধ করে দিলে ব্রণ দেখা দিতে পারে।
* মানসিক চাপে থাকলে 'র্কটিসল' নামক হরমনের নিঃসরণ বেড়ে যায় ,যা তেল তৈরি বৃদ্ধি করে,লোমকূপকে ব্লক করে দেয়।
*মধ্যবয়সী অনেকেই anti-wrinkle product ব্যবহার করেন যা সাধারনত খুব তৈলাক্ত হয়, এসব ক্রীম থেকেও ব্রণ দেখা দিতে পারে।
*গর্ভবতী মহিলাদের হরমনের পরিবর্তনের জন্য
*অনেক মহিলার ক্ষেত্রে ঋতুচক্রের ২-৭ দিন আগে ব্রণ দেখা দিতে পারে।
*ধুমপানের কারণে
একেক জনের একেক কারণে ব্রণ হয়। এবং সবার জন্য চিকিৎসাও এক নয়। তাই এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত কাউন্সেলিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে জেনে নিন কি কারণে ব্রণ হচ্ছে, এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিন।সেই সাথে একজন ডায়েটিশিয়ানের সাথে আলোচোনা করে জেনে নিন কোন খাবার আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে কিনা
কোন খাবার গুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে (সবার জন্য প্রযোয্য নাও হতো পারে)
*তৈলাক্ত খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ।তেলে ভাজা খাবার বাদ দিন। মাখন,পণির, ননীসহ দুধ, চর্বিযুক্ত মাংস নিয়ন্ত্রণ করুন।
*যেসব খাবারে Refined Sugar থাকে যেমন- সাদা আটা / ময়দা দিয়ে তৈরী খাবার, বেকারী দ্রব্য, সোডা, ক্যান্ডি, চিনিযুক্ত পানীয় ইত্যাদি পরিহার করুন।
*দৈনিক খাবার তালিকা থেকে Salty Foods যেমন -potato chips, French fries, popcorn, instant noodles ও canned soups বাদ দিন।
যে খাবার গুলো উপকারী
*উজ্জ্বল লাল রঙের ফল- তরমুজ,টমেটো,চেরি
* কমলা রঙের ফল- কমলা, আম
* সবজি- গাজর, পালং শাক, মিষ্টি আলু, ব্রোকলি
* আশ যুক্ত খাবার
খুব সহজে ঘরে বসেই কীভাবে আমরা ব্রণ দূর করতে পারি,
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
ত্বক পরীক্ষা:
-------------
ত্বকে ব্রণ হলে প্রথমে ত্বক বিশেষজ্ঞের কাছে থেকে পরীক্ষা করে ত্বকে ব্রণের কারণ জানতে হবে। আমরা যদি ত্বকের ধরণ এবং ব্রণের কারণগুলো না জেনে নিজেরা ঘরে যা সামনে পাই ত্বকে লাগাতে থাকি, তবে হয়তো ব্রণ দূর হওয়ার পরিবর্তে আমাদের ত্বক আরও ক্ষতির সম্মুখিন হতে পারে।
খাদ্য:
-------------
ব্রণ দূর করার জন্য আয়রন ও ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ খাদ্য নিয়মিত আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। সবুজ শাকসবজি ও দুগ্বজাত দ্রব্য, মাছ, কলিজা, গাজর, ব্রকলি খেতে হবে ।
প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক:
-------------------------
চা গাছের নির্যাস থেকে এক ধরনের তেল তৈরি হয়। এই তেল ব্রণের জন্য এন্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রতিদিন রাতে ত্বক পরিষ্কার করে ব্রণের ওপর লাগিয়ে নিন।
হারবাল:
------------
নিম এবং চিরতা ব্রণ ভালো করতে সাহায্য করে। ব্রণহীন ত্বক পেতে নিয়মিত নিম পাতা এবং চিরতার পেস্ট তৈরি করে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে।
ব্যায়াম:
------------
প্রতিদিন অন্তত কিছু শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্রণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা সঠিক ডায়েটের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এছাড়াও মিষ্টি ও শর্করা জাতীয় উচ্চক্যালরি যুক্ত খাবার কম খেতে হবে।
বেকিং সোডা:
------------
আমাদের সবার রান্নাঘরেই বেকিং সোডা থাকে। তাই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন এটি। জানেন কি? বেকিং সোডা ব্রণ সারাতে টনিকের কাজ করে। একটি বাটিতে ১ চামচ বেকিং সোডা সাথে একটু পানি মিশিয়ে পেষ্ট করে মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। ব্রণ কমে যাবে ।
যবের গুঁড়া:
------------
যবের গুড়া ১ চামচ পানির সাথে মিশিয়ে পেষ্ট করে সারা মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।পারিষ্কার তোয়াল দিয়ে মুছে নিন।যবের গুঁড়া ব্রণ দূর করে ও মুখ পরিষ্কার হয়।
ডিমের সাদা অংশ:
------------------------
ডিমের সাদা অংশ পেষ্ট করে ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। ত্বকে যদি ডিমে এলার্জির সমস্যা হয়, তাহলে এটা ব্যবহার করা যাবে না।
অলিভ অয়েল:
------------------------
অলিভ অয়েল ত্বকের জন্য ভালো ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে এবং ত্বক কোমল ও মসৃণ হয়। নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ দূর করে।
বরফের জাদু:
------------------------
ব্রণের ওপর বরফ টুকরো ঘষুন। এর রয়েছে দারুণ ক্ষমতা। এটি ব্রণের আকার কমিয়ে দেয় কয়েক মুহূর্তেই। আর ব্রণ দূরও হয় দ্রুত।
টক দই:
------------------------
টক দই ব্রণের জন্য খুব ভালো। টক দই সারা মুখে মেখে ১০ মিনিট পর ধুয়ে নিন। টক দই ব্যবহারের ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল ও মসৃণ।
*সকাল বেলায় মধু দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন
------------------------------------------------
মধুর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বককে ব্রণ মুক্ত করে। তাছাড়া মধু ত্বকের আদ্রর্তা ধরে রাখে এবং ত্বককে অতিরিক্ত তেল থেকে মুক্ত করে।প্রথমে হাত ভিজিয়ে নিন। এবার হাতের তালুতে আধা চা চামচ মধু নিয়ে নিন। তারপর হাতের তালু ঘষে মধু গরম করে নিন। এরপর পুরো মুখে মধু ম্যাসাজ করে নিন ২ মিনিট ধরে। ঠান্ডা পানি দিয়ে পুরো মুখ ধুয়ে নিন কয়েকবার করে।
*রাতে জলপাই তেল ম্যাসাজ করুন
------------------------------------------------
আপনার ত্বক তৈলাক্ত কিংবা শুষ্ক যাই হোক না কেনো প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে জলপাই তেল দিয়ে পরিষ্কার করলে ত্বক মসৃণ হয় এবং ধীরে ধীরে ব্রণের উপদ্রব কমে যায়।প্রথমে হাতের তালুতে জলপাই তেল নিয়ে দুই হাতে ঘষে তেল কিছুটা গরম করে নিন। এবার এই তেলটা পুরো মুখে ভালো করে ম্যাসাজ করে নিন নিচের থেকে উপরের দিকে। এভাবে প্রায় ২ মিনিট ধরে মুখ ম্যাসাজ করুন। এভাবে ম্যাসাজ করলে ত্বক থেকে মেকআপ এবং ময়লা উঠে আসবে ভালো করে। এরপর কুসুম গরম পানিতে টাওয়েল ভিজিয়ে মুখের অতিরিক্ত তেল মুছে নিন ভালো করে। এভাবে প্রতিদিন রাতে মুখ পরিষ্কার করে নিলে ব্রণ ওঠা ধীরে ধীরে কমে যাবে।
*গোলাপ জলের টোনার
------------------------------------
প্রতিদিন মুখ ভালো করে ধুয়ে নেয়ার পরে ত্বকের লোমকূপ বন্ধ করার জন্য টোনার ব্যবহার করা জরুরী। কারণ লোমকূপ খোলা থাকলে ময়লা ঢুকে ব্রণের উপদ্রব বৃদ্ধি করে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গোলাপ জল বেশ কার্যকারী টোনার হিসেবে কাজ করে।পানিতে গোলাপ জল মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে বরফ বানিয়ে নিন। সকালে বাইরে যাওয়ার আগে অথবা বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার পর এই বরফ দিয়ে পুরো মুখ ঘষে নিন। ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে তেল মুক্ত থাকবে এবং লোমকূপগুলো বন্ধ হবে। বরফ হিসেবে ব্যবহার করতে না চাইলে তুলায় গোলাপ জল লাগিয়ে মুখটা মুছে নিলেও টোনারের কাজ হবে।
*স্ক্র্যাবার হিসেবে বেকিং সোডা
------------------------------------
আমাদের ত্বকে মরা চামড়া ও ব্ল্যাক হেডস জমে। এগুলোর জন্য ব্রণ হয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা হারায়। তাই ত্বককে মাঝে মাঝে স্ক্র্যাবিং করতে হয়। এক্ষেত্রে বেকিং সোডা বেশ ভালো স্ক্র্যাবার।প্রথমে বেকিং সোডা ও সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি সারা মুখে, ঘাড়ে ও গলায় ভালো করে ম্যাসাজ করে নিন। এক মিনিট ম্যাসাজ করার পরে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রণের উপদ্রব কমে যাবে, ব্রণের দাগ কমবে এবং ব্ল্যাক হেডস দূর হবে।
পর্যাপ্ত ঘুম, প্রচুর পানি পান আর সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমেই ঘরোয়া পদ্ধতিতেই আমরা পেতে পারি ব্রণ ও দাগহীন সুন্দর ত্বক।
ব্রণের দাগ দূর করার উপায়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১।কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে।মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।
২।আপেল এবং মুধ এর মিশ্রণহচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরিকরে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখেএবং কমপ্লেকশন হালকা করে।সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনিকয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।
৩।ব্রণের জন্য তুলসি পাতাররস খুব উপকারী।কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ।শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণআক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এরপর কুসুম গরমপানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
৪।প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁরসাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না।তারা সেইক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মুধব্যবহার করতে পারেন।এই পেষ্ট আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
৫।এছাড়া রাতে শোয়ার আগেডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় মেসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন।এটি আপনারত্বকের খসখসে ভাব দূর করে।সবচেয়ে ভাল হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়।আপনিএটি সারারাতও রাখতে পারেন আবার আধ ঘন্টা পরও ধুয়ে ফেলতে পারেন।
ব্রণ সমস্যার আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
রোগীর ব্রণ আক্রান্তের গুরুত্ব বিবেচনা করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হয়। হতে পারে তা মলম থেকে শুরু করে খাওয়ার জন্য নির্ধারিত অ্যান্টিবায়োটিক অথবা রেটিনয়েড জাতীয় ওষুধ।
ব্যাকটেরিয়া নাশকঃ
------------------------
অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে টেট্রাসাইক্লিন ১৮৫১ সাল থেকেই ব্রণ চিকিৎসায় ব্যবহূত হচ্ছে। টেট্রাসাইক্লিন দামে সস্তা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম এবং অত্যন্ত কার্যকরী। এই অ্যান্টিবায়োটিক ব্রণ তৈরি করার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াকে দমন করে। তবে সমস্যা হচ্ছে এ ক্ষেত্রে কয়েক মাস ধরে এই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে যেতে হয়। এর দ্রুত কোনো উন্নতি লক্ষ করা যায় না। সাধারণভাবে এ ওষুধ খাওয়ার ১ থেকে দেড় মাস পর উন্নতি লক্ষ্য করা যায়। আর একটি ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে মিনোসাইক্লিন। মিনোসাইক্লিন টেট্রাসাইক্লিনের চেয়েও অধিক কার্যকর। দেখা গেছে, ৫০০ মিলি গ্রাম টেট্রাসাইক্লিনের চেয়ে ১০০ মিলি গ্রাম মিনোসাইক্লিন বেশি কার্যকর।
Doxycycline – ব্রণ চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ডক্সিসাইক্লিন একটি চমৎকার ওষুধ। এরিথ্রোমাইসিন খেয়ে যদি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করা যায় সে ক্ষেত্রে ডক্সিসাইক্লিন একটি অত্যন্ত কার্যকরী ওষুধ।
এরিথ্রোমাইসিন বা ক্লিনডামাইসিনঃ
------------------------------------
গর্ভবর্তী মহিলারা যখন টেট্রাসাইক্লিন খেতে পারে না তখন এরিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ক্লিনডামাইসিনও অন্যান্য ওষুধের মতো একটি কার্যকরী ওষুধ।
হরমোন থেরাপিঃ
------------------------
মহিলাদের ক্ষেত্রে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায় যদি ওভারি থেকে এন্ডোজেন হরমোন তৈরি হয়। সে ক্ষেত্রে কম ডোজের জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া যাবে এবং তাতে থাকতে হবে নন-এন্ডোজেন প্রজেসটিন। তবে এ ধরনের হরমোন চিকিৎসা পদ্ধতি কোনো অবস্হায়ই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নেয়া যাবে না।
Spironolactone- এন্টি এন্ডোজেনিক উপাদান যেমন স্পাইরোনোল্যাকটন সেবাম উৎপাদন কমিয়ে দিতে সক্ষম। ফলে এটি মহিলাদের ব্রণের ক্ষেত্রে একটি কার্যকরী ওষুধ। তবে এটিও কোনো অবস্হায়ই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।
Isotretionin (Accutane) – আইসোট্রিসনিন আবিষ্কারের ফলে ব্রণ চিকিৎসা ভিটামিন ‘এ’-এর ব্যবহার এখন একটি ঐতিহাসিক সফলতার দাবিদার। যে কোনো ধরনের ব্রণের ক্ষেত্রেই এর ব্যবহারে সফলতা আসে। তবে দাম বেশি হওয়ার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই এটি ব্যবহার করা হয় না। মহিলাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহারে দারুণ সতর্কতার প্রয়োজন। কেননা বাচ্চার ওপর এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি একদমই ব্যবহার করা যাবে না।
অপারেশন পদ্ধতিঃ
------------------------
ব্রণের কালো দাগ, পাকা ব্রণ ও সিষ্ট জাতীয় ব্রণের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি দারুণ কার্যকর। স্কালপেল দুই নম্বর ব্লেডের সাহায্যে এই ছোট অপারেশনটি করতে হয়।
ব্রণ চিকিৎসায় সর্বাধুনিক ও কার্যকরী ফোটন থেরাপিঃ
------------------------------------------------------------
কৈশোর এবং যৌবনের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার নাম ব্রণ। ১৩ থেকে ১৮ বছরে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে ৩০ বছর পর্যন্ত ব্রণ উঠতে পারে। এতকাল এর চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক ক্রিম, ভিটামিন, হরমোন থেরাপি ইত্যাদির প্রচলন ছিল। সম্প্রতি বিশ্বের ৫টি মহাদেশের বিভিন্ন সেন্টারে হাজার হাজার ব্রণে আক্রান্ত রোগীর ওপর ক্লিনিক্যাল ষ্টাডি করে ফোটন থেরাপি বা আলোর সাহায্যে চিকিৎসা শতভাগ কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের সর্বপ্রথম এ বিশেষ মেডিকেল যন্ত্রটি নিরাপদ ও কার্যকর চিকিৎসার জন্য আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিষ্ট্রেশন (এফডিএ) কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে। যে কোনো ব্রণ যেমন মুখ খোলা বা বন্ধ ব্লাকহেডস বা কমেডোনস, প্রদাহযুক্ত ব্রণ, পুঁজযুক্ত ব্রণ, এমনকি সিষ্ট আকৃতির ব্রণেও এ থেরাপি কার্যকর।
কীভাবে ফোটন থেরাপি কাজ করেঃ
------------------------------------
এটি আলোর দুটি তরঙ্গ দৈর্ঘেø কাজ করে। একটি হচ্ছে ৪১৫ ন্যানোমিটারের নীল বেগুনী আলোতে এবং অপরটি হচ্ছে ৬৬০ বা ৬৩৩ ন্যানোমিটারের লাল আলোতে। প্রথমটি প্রদাহযুক্ত ব্রণে যা প্রোপিওনিব্যাকটেরিয়াম একনি নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে হয় তা দুর করে।
কেন এটি সেরা চিকিৎসাঃ
------------------------------------
প্রচলিত ওষুধ বা ক্রিমের সাহায্যে চিকিৎসার চেয়ে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এটি ৩ গুণ বেশি কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। তবে এর সঙ্গে স্যালিসাইলিক এসিড যোগ করেও চিকিৎসা করা যায়। চার সপ্তাহের চিকিৎসায় রোগীভেদে সর্বমোট আট বা বারটি থেরাপি নিতে হয়। ২৭% রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায়, ৪ সপ্তাহ পরেই তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে শুরু করেছে। ৫৫% রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসা শেষ হওয়ার ৭ সপ্তাহের মধ্যে ব্রণ নির্মুল হয়ে যায়। বাকি ১৬% রোগীর আরোগ্য লাভ করতে ১২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এ চিকিৎসায় কোনোও ব্যথা হয় না, রোগীকে হাসপাতালে থাকতে হয় না, কোনো কাটাকাটি বা ত্বক ছেঁড়াছেঁড়ির প্রয়োজন হয় না।
কখন করা যাবে না
------------------------
(১) রোগীর বিপাকজনিত কোনো সমস্যা থাকলে যা আলোর সংস্পর্শে ত্বকের র‌্যাশ বেড়ে যায়।
(২) আলো সংবেদনশীল ত্বকের একজিমা থাকলে।
(৩) কিডনির মারাত্মক অসুখ থাকলে।
(৪) ত্বকে ক্যান্সার হলে এবং
(৫) ইমিউনসিষ্টেমজনিত রোগ এসএলই থাকলে।
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত
▬▬▬▬۩۞۩▬▬▬▬