Wednesday, December 13, 2017

এস্টিমেট সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী

‎‎ ‎‎‎‎1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার

Friday, December 1, 2017

সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্নের উওর:

১। Sepecification কি?
উ: কি ভাবে, কি অনুপাতে কাজ করতে হবে তার বিস্তারিত বিবরণ যে নির্দেশিকায় লেখা থাকে তাকে sepecification বলে।
.
২।সিডিউল কি?
উ:যে নির্দেশিকায় sepecification, BOQ ও রেট লেখা থাকে তাকে সিডিউল বলে।
.
৩।project lauch করতে হলে কি কি দরকার হয়?
উ:ড্রইং, ডিজাইন,জায়গা,ডিসিশন, লোকবল ও মালামালের দরকার হয়।
.
৪। Method of procurement কত প্রকার ও কি কি?
উ:৬ প্রকার, যথা-
Open tendering method ( OTM)
Restricted tendering method (RTM)
Request for quotation method(RFQM)
Direct procurement method(DPM)
Two stage tendering method (TSTM)
Internal tendering method(ITM)
.
৫।লে আউট কি?
উ:ড্রয়িং সিটে যে ড্রইং করা আছে তা হুবহ মাঠে সেট করাকে লে আউট বলে।
.
৬।গ্রিড লাইন কাকে বলে?
উ:কাজ করার সুবিধার জন্য ড্রইং এ নির্দিষ্ট দূরে দূরে উওর -দক্ষিণ ও পূর্ব পশ্চিমে যে রেখাগুলো টানা হয় তাকে গ্রিড লাইন বলে।
.
৭।সেন্টার লাইন কাকে বলে?
উ:যে রেখা কলাম বা ফুটিং এর ঠিক মাঝ বরাবর টানা হয় তাকে সেন্টার লাইন বলে।
.
৮.একটি কলাম ফুটুং এর কোন স্থানে বসবে?
উ:কলামের সেন্টার লাইন ও ফুটিং এর সেন্টার লাইন অবশ্যই একই বিন্দুতে থাকতে হবে। বিশেষ কোন কারণ ছাড়া এর ব্যতিক্রম হতে পারবে না।

Tuesday, November 28, 2017

অটোক্যাড কি ও এর ব্যবহার------

অটোক্যাড একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং সফটওয়্যার। কম্পিউটারে অটোক্যাডের ড্রয়িং কমান্ড দিয়ে যে কেউ ডিজাইনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নান্দনিকতা নিয়ে আসতে পারেন। বিশেষ করে আর্কিটেকচারাল ড্রাফটিং-এ।
.
একসময় আর্কিটেক্ট বা ইঞ্জিনিয়াররা কাগজে ড্রয়িং করতেন। সেটা ছিলো ম্যানুয়ালি। অনেক শ্রম ও সময় লাগতো। তাছাড়া ড্রয়িং পেপারের মধ্যে ইরেজার দিয়ে ঘষতে ঘষতে পেপারের বারোটা বেজে যেতো। তাছাড়া ড্রয়িং করতে কনভার্ট করতে হতো। যেমন ১০০ ফুটকে ১০ইঞ্চিতে বা প্রয়োজন মতো কনভার্ট করে তা ড্রয়িং করতে হতো। কম্পিউটারে কাজগুলো করতে অনেক দামী কম্পিউটার ব্যবহার করতে হতো। যেটা ক্রয় করা অনেকেরই সাধ্যের বাইরে ছিলো। বিশেষ করে মেইনফ্রেম কম্পিউটার কিনে অটোক্যাড চালানো অনেকের পক্ষেই অসম্ভব ছিলো।
.
এখন কম্পিউটারের দাম অনেক কমেছে। সাধ্যের মধ্যেই থাকায় অনেকেই শুধুমাত্র বিনোদনের জন্যে কম্পিউটার ব্যবহার করেন। আমাদের দেশে মানুষ এখন প্রযুক্তি নিয়ে বেশ সচেতন। কারণ তারা জানেন প্রযুক্তিতে দক্ষ মানে স্বনির্ভর জাতি, স্বনির্ভর দেশ। আর তাই সে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই বেকারত্বকে দিয়েছেন ছুটি।
.
ক্যারিয়ার গড়তে ভালোভাবে শেখার বিকল্প নেই। অটোক্যাড শিখতে হলেও তা ভালোভাবে শিখতে হয়। কোনরকম অটোক্যাড শিখে তা কাজে লাগানো সম্ভব নয়।

Monday, November 27, 2017

ভালবাসা সে তো কেবলি যন্ত্রণা।

ভুলতে পারিনি আজও তোমায়।

Thursday, November 9, 2017

সিভিল ৫ম সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন ২০১৭

Final Exam Routing 2017, Civil 5th semester



Download Please Here
কবির তালুকদার। হাইমচর, চাঁদপুর।