অটোক্যাড একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং সফটওয়্যার। কম্পিউটারে অটোক্যাডের
ড্রয়িং কমান্ড দিয়ে যে কেউ ডিজাইনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নান্দনিকতা নিয়ে আসতে
পারেন। বিশেষ করে আর্কিটেকচারাল ড্রাফটিং-এ।
.
একসময় আর্কিটেক্ট বা ইঞ্জিনিয়াররা কাগজে ড্রয়িং করতেন। সেটা ছিলো ম্যানুয়ালি। অনেক শ্রম ও সময় লাগতো। তাছাড়া ড্রয়িং পেপারের মধ্যে ইরেজার দিয়ে ঘষতে ঘষতে পেপারের বারোটা বেজে যেতো। তাছাড়া ড্রয়িং করতে কনভার্ট করতে হতো। যেমন ১০০ ফুটকে ১০ইঞ্চিতে বা প্রয়োজন মতো কনভার্ট করে তা ড্রয়িং করতে হতো। কম্পিউটারে কাজগুলো করতে অনেক দামী কম্পিউটার ব্যবহার করতে হতো। যেটা ক্রয় করা অনেকেরই সাধ্যের বাইরে ছিলো। বিশেষ করে মেইনফ্রেম কম্পিউটার কিনে অটোক্যাড চালানো অনেকের পক্ষেই অসম্ভব ছিলো।
.
এখন কম্পিউটারের দাম অনেক কমেছে। সাধ্যের মধ্যেই থাকায় অনেকেই শুধুমাত্র বিনোদনের জন্যে কম্পিউটার ব্যবহার করেন। আমাদের দেশে মানুষ এখন প্রযুক্তি নিয়ে বেশ সচেতন। কারণ তারা জানেন প্রযুক্তিতে দক্ষ মানে স্বনির্ভর জাতি, স্বনির্ভর দেশ। আর তাই সে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই বেকারত্বকে দিয়েছেন ছুটি।
.
ক্যারিয়ার গড়তে ভালোভাবে শেখার বিকল্প নেই। অটোক্যাড শিখতে হলেও তা ভালোভাবে শিখতে হয়। কোনরকম অটোক্যাড শিখে তা কাজে লাগানো সম্ভব নয়।
.
একসময় আর্কিটেক্ট বা ইঞ্জিনিয়াররা কাগজে ড্রয়িং করতেন। সেটা ছিলো ম্যানুয়ালি। অনেক শ্রম ও সময় লাগতো। তাছাড়া ড্রয়িং পেপারের মধ্যে ইরেজার দিয়ে ঘষতে ঘষতে পেপারের বারোটা বেজে যেতো। তাছাড়া ড্রয়িং করতে কনভার্ট করতে হতো। যেমন ১০০ ফুটকে ১০ইঞ্চিতে বা প্রয়োজন মতো কনভার্ট করে তা ড্রয়িং করতে হতো। কম্পিউটারে কাজগুলো করতে অনেক দামী কম্পিউটার ব্যবহার করতে হতো। যেটা ক্রয় করা অনেকেরই সাধ্যের বাইরে ছিলো। বিশেষ করে মেইনফ্রেম কম্পিউটার কিনে অটোক্যাড চালানো অনেকের পক্ষেই অসম্ভব ছিলো।
.
এখন কম্পিউটারের দাম অনেক কমেছে। সাধ্যের মধ্যেই থাকায় অনেকেই শুধুমাত্র বিনোদনের জন্যে কম্পিউটার ব্যবহার করেন। আমাদের দেশে মানুষ এখন প্রযুক্তি নিয়ে বেশ সচেতন। কারণ তারা জানেন প্রযুক্তিতে দক্ষ মানে স্বনির্ভর জাতি, স্বনির্ভর দেশ। আর তাই সে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই বেকারত্বকে দিয়েছেন ছুটি।
.
ক্যারিয়ার গড়তে ভালোভাবে শেখার বিকল্প নেই। অটোক্যাড শিখতে হলেও তা ভালোভাবে শিখতে হয়। কোনরকম অটোক্যাড শিখে তা কাজে লাগানো সম্ভব নয়।