ছোট্ট একটি গ্রামে এক মেয়ে বাস করতো। মেয়েটি দেখতে শুনতে যেমন ভাল ছিল
তেমনিই ছিল বেশ সুন্দরী। তবে মেয়েটির একটিই সমস্যা ছিল সে তার দুটি চোখে
দেখতে পেতো না। অন্ধ ছিল। একদিন এক ছেলে
মেয়েটিকে দেখে খুব পছন্দ করল। ছেলেটি ঐ মেয়েটিকে তার ভালবাসার কথাটি বলল।
মেয়েটি প্রথমে ছেলেটিকে মনে না নিলেও একসময় সে তার প্রেমে সাড়া দেয়।
এভাবেই চলতে থাকে তাদের প্রেম। ছেলেটি খুব খুব ভালবাসতো মেয়েটিকে। সব সময়
তার খোজ খবর নিতো তাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গাতে ঘুরতে যেতো। মেয়েটিকে ঔষুধ
কিনে এনে দিত যাতে করে সে তার চোখের আলো ফিরে পায়। কিন্তু তাতে কিছুই
হয়না। তাই ছেলেটি একজন বড় ডাক্তারের সরাপর্ন হল। ডাক্তার বলল মেয়েটির
চোখ দুটি সম্পূর্নই নষ্ট হয়ে গেছে তাই খুব দ্রুত তাকে নতুন দুটি চোখ দিয়ে
যদি অপরাশেন করা হয় তবে হয়তো সে আবার আগের মতো দেখতে পারবে। যদি
তারাতারি অপারেশন না করে তবে সে আর কখনও দেখতে পাবে না। ছেলেটি খুব
দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলো। দিন রাত সৃষ্টিকর্তার কাছে তার ভালবাসার মানুষটির
সুস্থের জন্য প্রার্থনা করত। একদিন মেয়েটিকে সে জিজ্ঞেস করল ....আচ্ছা যদি
কখনও তুমি তোমার চোখের আলো ফিরে পাও তবে কি আমাকে ভুলে যাবে? আমাকে কি
ছেড়ে চলে যাবে? মেয়েটি একটি হাসি দিয়ে বলে .....আমি তোমাকে
Pages - Menu
Latest News
Saturday, October 17, 2015
Thursday, October 15, 2015
★একটি বাসর রাত★ পুরো লেখাটা না পড়ে মন্তব্য করবেন না,,,,
★একটি বাসর রাত★
পুরো লেখাটা না পড়ে মন্তব্য করবেন না,,,,
আজ পারভেজ ও মিম এর বাসর রাত।
পারিবারিক ভাবেই তাদের বিয়ে হয়েছে। মিম শিক্ষিত মেয়ে এবং পারভেজ পড়ালেখা শেষ
করে নিজেদের পারিবারিক ব্যবসা দেখাশুনা করে।
.
.
রাত ১২:৩০
পারভেজ বাসর ঘরে আসলো সবাই কে বিদায় জানিয়ে। মিম খাট থেকে
নেমে পারভেজ এর পা ছুয়ে সালাম করলো। পারভেজ মিম কে উঠিয়ে খাটের উপর বসাল।পারভেজ মিম কে বলল "আজ আমাদের বাসর রাত। সবার মতই আমাদের
জীবনেও বহু প্রতিক্ষিত রাত এই রাত।
!
""""
"""
আজ এই শুভক্ষনে আমি তোমাকে কিছু কথা বলতে চাই আশা করি মনযোগী
হয়ে শুনবে।
.
.
কাল কেও তুমি শুধু একটা মেয়ে ছিলে। আজকে তুমি কারো স্ত্রী, কারো সংসারের বউ। কারো ভাবি, কারো
জা,কারো চাঁচি, কারো মামী।আজ থেকে তোমার অনেক দায়িত্য বেড়ে গেছে। যেহেতু আমরা পরিবারের
কথা মত বিয়ে করেছি তাই হয়তো একে অপরকে জানার সময় কম পেয়েছি।
তবুও কিছু কথা
.
.
আজ থেকে তুমি আমার স্ত্রী এবং আমি তোমার স্বামী। যেহেতু আমাকে
তোমার বর হিসেবে মেনে নিয়েছি তাই মনে করছি আমাকে তোমার যোগ্য মনে করেছ।আর আমাকে যদি তোমার যোগ্য
করে কেউ গড়ে তোলে তারা হল আমার আব্বু আম্মু।
আশা করি তুমি তাদের কে সম্মান দিয়ে চলবে।তাদের কে নিজের আব্বু আম্মু
মনে করবে।
ভালবাসার গল্প
সকালের নাস্তার টেবিলে ইরা কে কেমন যেন গম্ভীর
দেখলাম । আমি নাস্তা করছিলাম । ও চুপচাপ বসে ছিল ।
কিছু খাচ্ছিল না । বললাম
-কি ব্যাপার খাচ্ছ না কেন ?
-এখন খেতে ইচ্ছা করছে না ।
-এখন করছে না মানে কি ? অফিসে যাবে না ?
-আজকে ভাবছি অফিসে যাবো না ।
-কেন ? শরীর ভাল আছে তো ? জ্বর আসেনি তো ?
আমি ইরার কপালে হাত দিলাম ।
-না তেমন কিছুই হয়নি । এমনি ইচ্ছা করছে না ।
আমি নাসতা খেয়ে উঠতে যাবো এমন সময় দেখলাম ইরা
আমার হাত ধরে বসাল । বলল
-কাল রাতে ঘটনার জন্য আমি সরি । খুব বেশি সরি ।
-না ঠিক আছে । কিন্তু ঠিক বুঝতে পারলাম না তুমি
এমনটা কেন করলে ?
ইরা বলল
-তুমি জয়িতার সাথে কথা বলছিলে এটা আমার একদম
সহ্য হচ্ছিল না । বারবার মনে হচ্ছিল আমার কাছ থেকে
কি যেন হারিয়ে যাচ্ছে । মনে হচ্ছিল আমার কিছু একটা
অন্য কেউ নিয়ে যাচ্ছে ।
বলতে বলতে ইরা বাচ্চা মেয়েদের মত কেঁদে ফেলল ।
চেয়ার থেকে উঠে ওকে জড়িয়ে ধরলাম । বললাম
-বোকা মেয়ে ! আমি তোমার হাজবেন্ড ! তোমার কাছ
থেকে কে আমাকে নিয়ে যাবে বল ?
ইরা আমাকে আর একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরল । যেন আমি
কোথাও হারিয়ে যাচ্ছি । ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-কিন্তু জতিয়াকে তো তুমি ভালবাসতে ।
-বাসতাম । ও তো আমার পাস্ট । আর তুমি আমার
প্রেজেন্ট আর ফিউচার । তুমি কেন ওর সাথে নিজেকে
তুলনা করছো ?
-আমি জানি না । তুমি আর ওর সাথে কথা বলবা না ।
-আচ্ছা বাবা বলবো না । আর জয়িতা অল্প কয়েক দিনের
জন্য এসেছে । ও চলে যাবে । কেবল ভার্সিটির
রিইউনিয়নের জন্য এসেছিল । আমি এবার অফিসে যাই ?
-আচ্ছা ।
দেখলাম । আমি নাস্তা করছিলাম । ও চুপচাপ বসে ছিল ।
কিছু খাচ্ছিল না । বললাম
-কি ব্যাপার খাচ্ছ না কেন ?
-এখন খেতে ইচ্ছা করছে না ।
-এখন করছে না মানে কি ? অফিসে যাবে না ?
-আজকে ভাবছি অফিসে যাবো না ।
-কেন ? শরীর ভাল আছে তো ? জ্বর আসেনি তো ?
আমি ইরার কপালে হাত দিলাম ।
-না তেমন কিছুই হয়নি । এমনি ইচ্ছা করছে না ।
আমি নাসতা খেয়ে উঠতে যাবো এমন সময় দেখলাম ইরা
আমার হাত ধরে বসাল । বলল
-কাল রাতে ঘটনার জন্য আমি সরি । খুব বেশি সরি ।
-না ঠিক আছে । কিন্তু ঠিক বুঝতে পারলাম না তুমি
এমনটা কেন করলে ?
ইরা বলল
-তুমি জয়িতার সাথে কথা বলছিলে এটা আমার একদম
সহ্য হচ্ছিল না । বারবার মনে হচ্ছিল আমার কাছ থেকে
কি যেন হারিয়ে যাচ্ছে । মনে হচ্ছিল আমার কিছু একটা
অন্য কেউ নিয়ে যাচ্ছে ।
বলতে বলতে ইরা বাচ্চা মেয়েদের মত কেঁদে ফেলল ।
চেয়ার থেকে উঠে ওকে জড়িয়ে ধরলাম । বললাম
-বোকা মেয়ে ! আমি তোমার হাজবেন্ড ! তোমার কাছ
থেকে কে আমাকে নিয়ে যাবে বল ?
ইরা আমাকে আর একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরল । যেন আমি
কোথাও হারিয়ে যাচ্ছি । ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-কিন্তু জতিয়াকে তো তুমি ভালবাসতে ।
-বাসতাম । ও তো আমার পাস্ট । আর তুমি আমার
প্রেজেন্ট আর ফিউচার । তুমি কেন ওর সাথে নিজেকে
তুলনা করছো ?
-আমি জানি না । তুমি আর ওর সাথে কথা বলবা না ।
-আচ্ছা বাবা বলবো না । আর জয়িতা অল্প কয়েক দিনের
জন্য এসেছে । ও চলে যাবে । কেবল ভার্সিটির
রিইউনিয়নের জন্য এসেছিল । আমি এবার অফিসে যাই ?
-আচ্ছা ।
নারী তোমার বাড়ি কই?
≈≈≈≈≈≈≈≈× ≈≈≈≈≈≈≈≈
≈≈≈≈≈≈≈≈ নারী তোমার বাড়ি কই?
বাবার বাড়ি এই গাঁয়ে
শশুড় বাড়ি ঐ,
তোমার বাড়ি কই গো নারী,
তোমার বাড়ি কই।
≈≈≈≈≈≈≈≈ নারী তোমার বাড়ি কই?
বাবার বাড়ি এই গাঁয়ে
শশুড় বাড়ি ঐ,
তোমার বাড়ি কই গো নারী,
তোমার বাড়ি কই।
≈≈≈≈≈≈≈≈ সারা জীবন
ভাত রাধিলি পরের হাড়িতে,
আপন ভেবে
বাস করিলি পরের বাড়িতে।
≈≈≈≈≈≈≈≈ যেমন গাছে বেঁধে বাসা,
বাস করে চুঁড়ই,
তেমনি তুমি বাস করিলে,
ভাত রাধিলি পরের হাড়িতে,
আপন ভেবে
বাস করিলি পরের বাড়িতে।
≈≈≈≈≈≈≈≈ যেমন গাছে বেঁধে বাসা,
বাস করে চুঁড়ই,
তেমনি তুমি বাস করিলে,
Subscribe to:
Posts (Atom)