যদি এমন কোনও অভ্যাস থেকে থাকে যা ত্যাগ করে অথবা পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিতকরা আপনার জন্য জরুরী তবে মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে দেওয়া উপাই সমূহঅনুসরণ করে দেখতে পারেন।
১।ঘৃণা করুনঃ
যেটি বা যে অভ্যাসত্যাগ করতে চান তাকে ঘৃণা করতে শুরু করুন। লোক দেখানো নয়, নিজ মন থেকে ঘৃণাকরুন। এটা আপনার জন্য জরুরী যে আপনি যখন থেকে মনকে কোনও ব্যাপারেবলবেন-“এটি ঠিক নয়”, ঠিক তখন থেকেই মন উক্ত বেঠিক কাজের ব্যাপারে আপনাকে বারেবারে সজাগ করবে। তাই অভ্যাসের পরিবর্তন আনতে আগে তাকে ঘৃণা করুন।
২।দেরি নয়ঃ
“আচ্ছা কাল থেকে শুরু করবো বা আজকেই শেষ দিন”- এমন সব সুযোগ নেওয়া থেকেবিরত থাকুন। যেহেতু সিদ্ধান্ত আপনি নিয়েই ফেলেছেন-“এটি খারাপ অভ্যাস” তাইআজ এখন এই মুহূর্ত থেকে তাকে “না” বলা শুরু করুন। অহেতুক বারেবারে নিজেকেসুযোগ দিলে তা আদৌ ত্যাগ করা সম্ভব হবে না ।
৩।একবারে নয়,ধীরে ধীরেঃ
একবারেই রাতকে দিন করে ফেলতে পারবেন না। তার জন্য চাই ধৈর্য সাথে সততা।
অভ্যাসটাকে ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আনুন।প্রয়োজনে কাগজ কলম নিয়ে বসে পড়তেপারেন আর লিখে ফেলতে পারেন কেমন পরিকল্পনা করলে পুরোপুরি উত্তরণ সম্ভব।হতেপারে লাগতে পারে ৬ মাস থেকে ১ বছর। তবু ক্ষতি কি! একটি অভ্যাসের বিসর্জনমানেই নতুন কিছুর জন্য তৈরি হওয়া আর খারাপ কিছুকে ছাড়তে পারলে নিশ্চয় ভালোকিছুই নিতে পারবেন!!
৪।চাই শক্ত হওয়াঃ
ছেড়ে দেওয়ার পদক্ষেপযেহেতু নিয়েই ফেলেছেন তাই মাঝ পথে ক্ষণিকের জন্য “করবো কি করবো না” বিষয়েভাবতে যাবেন না। যখনই এমন চিন্তা আসবে চেষ্টা করুন অন্য কিছুতে নিজেকেব্যস্ত রেখে পূর্বের বিষয়টিকে আড়াল করতে। নিজেকে যতো বেশি সুযোগ দিবেন ততোবেশিয় আক্রমণের শিকার হবেন।
৫।এবং একটু ধৈর্যঃ
সময় নিন। হঠাৎএকটু ব্যতিক্রম করে ফেলেছেন তো ধৈর্য ধরুন। তিরস্কার করুন নিজেকে কেনকরলেন এমনটা। “আর হবে না”- ভেবে আবার শুরু করুন। তবু ভুল করেও “ও আমারদ্বারা হবে না” ভেবে নিয়ে পুরনোতে ফিরে যাবেন না।
মনে রাখবেন-অভ্যাস বলতে কোনও কিছু নেই। আপনি যেমনটা বিশ্বাস করেন তেমনটাই আপনার শরীরমন দ্বারা প্রতিফলিত হয় । তাই ভালো কিছুতে বিশ্বাস আনুন, দেখবেন শরীর মনঘড়িটিও সঠিক সময় দিচ্ছে!
{ ইন্টারনেট হতে সংগ্রহীত } কবির তালুকদার। হাইমচর, চাঁদপুর।
১।ঘৃণা করুনঃ
যেটি বা যে অভ্যাসত্যাগ করতে চান তাকে ঘৃণা করতে শুরু করুন। লোক দেখানো নয়, নিজ মন থেকে ঘৃণাকরুন। এটা আপনার জন্য জরুরী যে আপনি যখন থেকে মনকে কোনও ব্যাপারেবলবেন-“এটি ঠিক নয়”, ঠিক তখন থেকেই মন উক্ত বেঠিক কাজের ব্যাপারে আপনাকে বারেবারে সজাগ করবে। তাই অভ্যাসের পরিবর্তন আনতে আগে তাকে ঘৃণা করুন।
২।দেরি নয়ঃ
“আচ্ছা কাল থেকে শুরু করবো বা আজকেই শেষ দিন”- এমন সব সুযোগ নেওয়া থেকেবিরত থাকুন। যেহেতু সিদ্ধান্ত আপনি নিয়েই ফেলেছেন-“এটি খারাপ অভ্যাস” তাইআজ এখন এই মুহূর্ত থেকে তাকে “না” বলা শুরু করুন। অহেতুক বারেবারে নিজেকেসুযোগ দিলে তা আদৌ ত্যাগ করা সম্ভব হবে না ।
৩।একবারে নয়,ধীরে ধীরেঃ
একবারেই রাতকে দিন করে ফেলতে পারবেন না। তার জন্য চাই ধৈর্য সাথে সততা।
অভ্যাসটাকে ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আনুন।প্রয়োজনে কাগজ কলম নিয়ে বসে পড়তেপারেন আর লিখে ফেলতে পারেন কেমন পরিকল্পনা করলে পুরোপুরি উত্তরণ সম্ভব।হতেপারে লাগতে পারে ৬ মাস থেকে ১ বছর। তবু ক্ষতি কি! একটি অভ্যাসের বিসর্জনমানেই নতুন কিছুর জন্য তৈরি হওয়া আর খারাপ কিছুকে ছাড়তে পারলে নিশ্চয় ভালোকিছুই নিতে পারবেন!!
৪।চাই শক্ত হওয়াঃ
ছেড়ে দেওয়ার পদক্ষেপযেহেতু নিয়েই ফেলেছেন তাই মাঝ পথে ক্ষণিকের জন্য “করবো কি করবো না” বিষয়েভাবতে যাবেন না। যখনই এমন চিন্তা আসবে চেষ্টা করুন অন্য কিছুতে নিজেকেব্যস্ত রেখে পূর্বের বিষয়টিকে আড়াল করতে। নিজেকে যতো বেশি সুযোগ দিবেন ততোবেশিয় আক্রমণের শিকার হবেন।
৫।এবং একটু ধৈর্যঃ
সময় নিন। হঠাৎএকটু ব্যতিক্রম করে ফেলেছেন তো ধৈর্য ধরুন। তিরস্কার করুন নিজেকে কেনকরলেন এমনটা। “আর হবে না”- ভেবে আবার শুরু করুন। তবু ভুল করেও “ও আমারদ্বারা হবে না” ভেবে নিয়ে পুরনোতে ফিরে যাবেন না।
মনে রাখবেন-অভ্যাস বলতে কোনও কিছু নেই। আপনি যেমনটা বিশ্বাস করেন তেমনটাই আপনার শরীরমন দ্বারা প্রতিফলিত হয় । তাই ভালো কিছুতে বিশ্বাস আনুন, দেখবেন শরীর মনঘড়িটিও সঠিক সময় দিচ্ছে!
{ ইন্টারনেট হতে সংগ্রহীত } কবির তালুকদার। হাইমচর, চাঁদপুর।